রাত তখন প্রায় ১ টা ৩০ মিনিট। হঠাৎ শ্বাসকষ্ট উঠে। স্যাচুরেশন কমে আসে। তখনই প্রয়োজন হয় অক্সিজেনের। আবার এত রাতে সব দোকানও বন্ধ। তখনই তিনি ফোন দেন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায়। ফোন পাওয়ার সাথে সাথেই পুলিশ অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে তার বাসায় চলে যায়। পরে ডাক্তারের পরামর্শে অক্সিজেন দিলে রোগীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হয়।
বলছি অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন সরকারের কথা। তিনি রূপালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম রিজিওনাল ম্যানেজার ছিলেন। তিনিই শ্বাসকষ্টের রোগী। সিমএপির অক্সিজেনে তাঁর জীবন বাঁচলো।
সিএমপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে আজ শনিবার একটি পোস্ট করা হয়। পোস্টে লেখা হয়, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন সরকার রূপালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম রিজিওনাল ম্যানেজার ছিলেন। তিনি শ্বাসকষ্টের রোগী। আজ রাত ১ টা ৩০ মিনিটের দিকে তার হঠাৎই শ্বাসকষ্ট উঠে। স্যাচুরেশন কমে আসে। তখনই অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়।আবার এত রাতে সব দোকানও বন্ধ। তখনই তিনি ফোন দেন চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায়।
ফোন পাওয়ার সাথে সাথেই পুলিশ অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে তার বাসায় চলে যায়। পরে ডাক্তারের পরামর্শে অক্সিজেন দিলে রোগীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হয়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম মহানগরের ১৬ থানায় বিনামূল্যে অক্সিজেন সেবা চালু করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। যে কোন জরুরী পরিস্থিতিতে ফোন করা মাত্রই রোগীর বাসায় অক্সিজেন পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
চস/আজহার