সিরিজের প্রথম ম্যাচে শুরুটা ভাল করেছিল বাংলাদেশ। ৫ রানে ২ উইকেট তুলে নিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের। টম ল্যাথাম ও উইল ইয়াং ওই ধাক্কা সামলে নেন। তৃতীয় দফায় যখন বৃষ্টি নামলো তখন ১৯.২ ওভারে নিউজিল্যান্ডের রান ২ উইকেটে ১০৮। বিরতির পর ইনিংস কমে দাঁড়ায় ৩০ ওভারে।
যথেষ্ট উইকেট হাতে থাকায় নতুন করে শুরু করেন ল্যাথাম ও ইয়াং। দুজনে ঝড় তোলেন, সবচেয়ে বেশি চড়াও হন মেহেদী হাসান মিরাজ ও সৌম্য সরকারের ওভারগুলোতে। তৃতীয় দফার বৃষ্টি বিরতির পর ৬৪ বলে ১৩১ রান তোলে কিউইরা। ল্যাথাম সেঞ্চুরি করতে না পারলেও সফল হন ইয়াং। তার ৮২ বলের সেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ২৩৯ রান করে স্বাগতিকরা।
বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৪৫ রান। বোলিংয়ের মতো ব্যাট হাতেও আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি সৌম্য। ডাক মারেন তিনি। একই পথে হাঁটেন অন্যরাও। টপ অর্ডারে কেবল আলো ছড়ান এনামুল হক বিজয়, করেন ৪৩ রান।
১০৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে যখন অসহায় আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত দিচ্ছিল বাংলাদেশ, তখন তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে দাঁড়িয় যান আফিফ হোসেন। মারকুটে ব্যাটিংয়ে একটা সময় ভালো কিছুর স্বপ্ন দেখান দুজনে। শেষ পর্যন্ত তাদের লড়াই থামিয়ে জিতে গেছে নিউজিল্যান্ড। ৯ উইকেটে ২০০ রান করে বাংলাদেশ, ডিএলএস মেথডে ৪৪ রানে হেরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু করলো তারা।
চস/স