রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে ছয়দিনের ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪’ শুরু হয়েছে। আর বাহিনীতে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এবছর ৪০০ পুলিশ সদস্য বিপিএম ও পিপিএম পদক পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) তাদের মধ্যে জীবন উৎসর্গকারী নয়জনের পরিবারের সদস্যদের হাতে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় ‘স্মার্ট পুলিশ স্মার্ট দেশ, শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে রাজারবাগের পুলিশ সপ্তাহ-২৪ এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি প্যারেড পরিদর্শন শেষে বিপিএম ও পিপিএম পাওয়া পুলিশ সদস্যদের পদক পরিয়ে দেন।
সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এবছর সর্বাধিক সংখ্যক ৪০০ পুলিশ সদস্য বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) এবং রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পেলেন। তাদের মধ্যে জীবন উৎসর্গকারী নয়জনের পরিবারের সদস্যদের হাতে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)’, ৬০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)’ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা’ এবং ২১০ জনকে ‘রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা’ পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
বিপিএম সাহসিকতা ও সেবা এবং পিপিএম সাহসিকতা ও সেবা- এই চারটি ক্যাটাগরিতে প্রতিবছর এই পুরস্কার দেওয়া হয়। যারা এ পদকে ভূষিত হন তাদের নামের শেষে বিপিএম-পিপিএম উপাধি যুক্ত হয়।
চস/স