দুদিন বন্ধ থাকার পর নগরে সীমিত আকারে চলছে গণপরিবহন। তবে সকাল থেকে পরিবহন সংকটে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। প্রয়োজনের তুলনায় সড়কে যান চলাচল কম। যাত্রীদের অভিযোগ গণপরিবহন সংকটে দ্বিগুণ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে।
তবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পরিবহন মালিকদের দাবি দুর্ভোগ কমাতেই গণপরিবহন চালু রেখেছেন তারা।
আজ সরেজমিনে দেখা যায়, দু নম্বর গেট, মুরাদপুর, ষোলশহর, বহদ্দারহাট, অক্সিজেন, জিইসি মোড়, কাজীর দেউড়িসহ বিভিন্ন স্থানে কর্মজীবী মানুষ ও শিক্ষার্থীরা দাঁড়িয়ে রয়েছেন। পোশাক কারখানার কর্মীরা অনেকেই পায়ে হেঁটে গন্তব্যে রওয়ানা দিয়েছেন। অন্যদিকে সকাল থেকে শিক্ষার্থীদের দেখা গেছে গাড়ি না পেয়ে হেঁটে যেতে। কিছু গণপরিবহন চললেও তাতে যাত্রীও বেশি। সড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশা ও মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে।
সিটি কলেজ পড়ুয়া মো. নুরুল কবির বলেন, নগরে বেশিরভাগ বাস গ্যাস চালিত। কিন্তু তেলের দাম বাড়াতে গ্যাসের গাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি অযৌক্তিক। তারা এ সুযোগে বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে। ৭ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা দিতে হয়েছে।
গণপরিবহন সংকটের কারণ জানিয়ে চট্টগ্রামের এক পরিবহন শ্রমিক নেতা বলেন, চট্টগ্রাম জেলা পরিবহন মালিকরা এখনও আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গাড়ি চলাচল বন্ধ রেখেছেন।
চস/আজহার


