চট্টগ্রামে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। ১৬ আসনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীরা নিরঙ্কুশ বিজয় পেয়েছেন। বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকা প্রার্থীরা জিতেছেন ১২ আসনে। একটি আসনে জিতেছেন শরিক দলের জাপা প্রার্থী। বাকি তিনটি আসনে জয় লাভ করেছেন আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৫২৩ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৪৫ হাজার ৬২ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১০৬ ভোটকেন্দ্রে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেল (নৌকা) ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন (ঈগল) পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৯৫ ভোট। অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে এমদাদ হোসাইন চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪০৮ ভোট। আব্দুল মন্নান (চেয়ার) পেয়েছেন ২০৫ ভোট। মো. ইউসুফ (টেলিভিশন) পেয়েছেন ২০০ ভোট। নুরুল করিম আফছার (একতারা) পেয়েছেন ১৯৯ ভোট। শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী (হাত পাঞ্জা) ৪৬ ভোট।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৭ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৪৯ হাজার ৪৬৫ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩২ দশমিক ৭৪ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৪২টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে এক লাখ ৬৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আবু তৈয়ব (তরমুজ) পান ৩৬ হাজার ৫৬৬ ভোট। সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ (একতারা) পান ৩ হাজার ১৫১ ভোট। নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি (ফুলের মালা) ২৩১ ভোট। শফিউল আজম চৌধুরী (লাঙ্গল) ২৫১ ভোট। মীর মু. ফেরদৌস আলম (চেয়ার) ৫২৬ ভোট। মু. হামিদ উল্লাহ (মোমবাতি) ১৫৩৮ ভোট। মো. শাহজাহান (ঈগল) ২২৬১ ভোট। রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী (ফুলকপি) ৩১১ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৪১ হাজার ৯১৪ জন। এরমধ্যে ৮৭ হাজার ৫৯১ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ৮৪টি ভোটকেন্দ্রে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. জামাল উদ্দিন (ঈগল) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট। অন্য প্রার্থীদের মধ্যে এম এ ছালাম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১৩৫ ভোট। নুরুল আক্তার (মশাল) পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট। মুহাম্মদ উল্যাহ খান (মোমবাতি) পেয়েছেন ২২২ ভোট। মুহাম্মদ নুরুল আনোয়ার (একতারা) পেয়েছেন ৭০ ভোট। মো. মোকতাদের আজাদ খান (আম) পেয়েছেন ১৫০ ভোট। মো. আব্দুর রহীম (চেয়ার) পেয়েছেন ১১৭ ভোট।
চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) সংসদীয় আসনে ভোটার ৪ লাখ ২৭ হাজার ১৭২ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৫৮ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩৭ দশমিক ২১ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১২৪টি ভোটকেন্দ্রের সবকটি এক লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী এসএম আল মামুন (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাপার দিদারুল ইসলাম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৮০ ভোট। মোহাম্মদ ইমরান (ঈগল) পেয়েছেন চার হাজার ৫০০ ভোট। খোকন চৌধুরী (সোনালী আঁশ) পেয়েছেন ৬৭১ ভোট। আকতার হোসেন (টেলিভিশন) ২৩৪ ভোট। মোজাম্মেল হোসেন (চেয়ার) পেয়েছেন এক হাজার ৭২৩ ভোট। শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (ডাব) পেয়েছেন ৩৪৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৭১৩ জন। এরমধ্যে ৯৮ হাজার ১০৭ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ২০ দশমিক ৬২ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৪৬টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৫০ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (লাঙ্গল)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী (কেটলি) পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২৫১ ভোট। আবু মোহাম্মদ শামসুদ্দীন (টেলিভিশন) পেয়েছেন ৬৫ ভোট। কাজী মহসীন চৌধুরী (একতারা) পেয়েছেন ৮৭২ ভোট।
ছৈয়দ হাফেজ আহমদ (চেয়ার) পেয়েছেন ৬৯১ ভোট। নাজিম উদ্দীন (সোনালী আঁশ) ১ হাজার ৪০১ ভোট। সৈয়দ মোখতার আহমেদ (মোমবাতি) পান ৬ হাজার ৮৩১ ভোট। মো. নাছির হায়দার করিম (ঈগল) পান ৪৮০ ভোট।
চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) সংসদীয় আসনে ভোটার ৩ লাখ ১৬ হাজার ৯২০ জন। এরমধ্যে দুই লাখ ৩২ হাজার ১০৮ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৭৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ৯৫টি ভোটকেন্দ্রে দুই লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সফিক উল আলম চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৬৫৪ ভোট। মো. ইয়াহিয়া জিয়া চৌধুরী (সোনালী আঁশ) এক হাজার ১৪৯ ভোট। শফিউল আজম (ট্রাক) পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট। স ম জাফর উল্লাহ (চেয়ার) পেয়েছেন ১৯৩৭ ভোট।
চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১ জন। এরমধ্যে দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৮০ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৬৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১০৩টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে এক লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ড. হাছান মাহমুদ (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হাছান (মোমবাতি) পেয়েছেন নয় হাজার ৩০১ ভোট। খোরশেদ আলম (সোনালী আঁশ) পেয়েছেন ১৩৩১ ভোট। আহমদ রেজা (চেয়ার) পেয়েছেন ১৩৯০ ভোট। মুছা আহমেদ রানা (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২৩০৮ ভোট। মো. মোরশেদ আলম (একতারা) পেয়েছেন ১১৩০ ভোট।
চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ বায়েজিদ আংশিক) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার ৫ লাখ ১৫ হাজার ৫৭৩ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৩৭ হাজার ৯৪২ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ২৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৮৪টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৭৮ হাজার ২৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালাম (কেটলি)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজয় কুমার চৌধুরী পান (ফুলকপি) পান ৪১ হাজার ৫০০ ভোট। সোলায়মান আলম শেঠ (লাঙ্গল) ৮২৩৫ ভোট। এসএম আবুল কালাম আজাদ (টেলিভিশন) ১৫৯ ভোট। মোহাম্মদ ইলিয়াছ (হাতঘড়ি) ১০৬ ভোট। মহিবুর রহমান বুলবুল (ডাব) ৭০ ভোট। আব্দুন নবী (মোমবাতি) পান ৫৯১৩ ভোট। কামাল পাশা (আম) ১২৭ ভোট। সন্তোষ শর্মা (সোনালী আঁশ) ২৩৭ ভোট। সৈয়দ মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দীন (চেয়ার) ১০০৭ ভোট।
চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) সংসদীয় আসনে ভোটার ৪ লাখ ৯ হাজার ৫৭৬ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৪০ হাজার ৮৭৪ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৪২টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে এক লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপা প্রার্থী সানজীদ রশীদ চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১৯৮২ ভোট। আবু আজম (মোমবাতি) ১৫৩২ ভোট। মিটল দাশগুপ্ত (কুঁড়েঘর) ৯২৮ ভোট। ওয়াহেদ মুরাদ (চেয়ার) ১৯১৪ ভোট। নুরুল হুসাইন (হাতঘড়ি) ৫৩৭ ভোট। সুজিত সরকার (সোনালী আঁশ) পান ৬৭২ ভোট।
চট্টগ্রাম-১০ (খুলশী-পাহাড়তলী- হালিশহর) সংসদীয় আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৮০৩ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৫ হাজার ১৩৪ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ২১ দশমিক ৬৪ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৪৮টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মনজুর আলম পেয়েছেন (ফুলকপি) ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট। আবুল বাশার মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন (চেয়ার) ৫৬৫ ভোট। ফরিদ মাহমুদ (কেটলি) পান ২০৩৮ ভোট। জহরুল ইসলাম রেজা (লাঙ্গল) ৪২৩ ভোট। মিজানুর রহমান (একতারা) ২৯৬ ভোট। আলমগীর ইসলাম বঈদী (মোমবাতি) পান ২০৮ ভোট। আনিছুর রহমান (মশাল) পান ১৫৮ ভোট। ফেরদাউস বশির (সোনালী আঁশ) পান ৩৪৭ ভোট। ওসমান গণি (ঈগল) ১৫৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা-ডবলমুরিং) সংসদীয় আসনে ভোটার ৫ লাখ ১ হাজার ৮৫২ জন। এরমধ্যে এক লাখ ২ হাজার ৬২৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ২০ দশমিক ১০ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৫২টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এম এ লতিফ (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন (কেটলি) পান ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট। আবুল বাশার মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন (চেয়ার) ২১৫১ ভোট। উজ্জ্বল ভৌমিক (উদীয়মান সূর্য) ১৪৫ ভোট। দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ) ১৬০ ভোট। নারায়ন রক্ষিত (আম) পান ৭৬ ভোট। মো. মহিউদ্দিন (একতারা) ৩০০ ভোট।
চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৯ হাজার ৪২৮ জন। এরমধ্যে এক লাখ ৬৮ হাজার ৭৮৮ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৫১ দশমিক ২৪ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১০৮টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ১ লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী (ঈগল) পান ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট। এম এ মতিন (মোমবাতি) পান ৮,২৯৮ ভোট। এম এয়াকুব আলী (নোঙ্গর) পান ১,০৪৬ ভোট। কাজি মুহাম্মদ জসীম উদ্দীন (চেয়ার) পান ৩৬৫ ভোট। ছৈয়দ মো. জয়নুল আবেদীন জেহাদী (ডাব) পান ১৩৩ ভোট। মো. নুরুচ্ছফা সরকার (লাঙ্গল) ৩৭৮ ভোট। রাজীব চৌধুরী (সোনালী আঁশ) ১৩৩ ভোট। মো. ইলিয়াছ মিয়া (ট্রাক) ৭৪ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৪ জন। এরমধ্যে দুই লাখ ৩ হাজার ৯২১ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৫৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১১৮টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে এক লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (নৌকা)। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (মোমবাতি) পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪১ ভোট। আবদুর রব চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৩ হাজার ৩০৬ ভোট। সৈয়দ মুহাম্মদ হামেদ হোসাইন (চেয়ার) পেয়েছেন ১৬৬৮ ভোট। মকবুল আহম্মদ চৌধুরী (সোনালী আঁশ) পেয়েছেন ৮৩৭ ভোট। মো. আরিফ মঈন উদ্দীন (একতারা) পেয়েছেন ৬১৩ ভোট। মৌলভী রশিদুল হক (বটগাছ) পেয়েছেন ৬১৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৮৮ হাজার ২৯৩ জন। এরমধ্যে এক লাখ ১৭ হাজার ২৭০ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৪০ দশমিক ৬৮ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১০০টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা)। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আবদুল জব্বার (ট্রাক) পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট। সেহাব উদ্দিন মু. আব্দুস সামাদ (মোমবাতি) ৫২৩১ ভোট। আবু জাফর মো. ওয়ালী উল্লাহ (লাঙ্গল) ১৬২ ভোট। মো. আবুল হোছাইন (চেয়ার) ১২১ ভোট। মো. আলী ফারুকী (ফুলের মালা) ৯৪ ভোট। মোহাম্মদ আয়ুব (একতারা) ১৯৬ ভোট। মো. গোলাম ইসহাক খান (টেলিভিশন) ৬১৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৫ (লোহাগাড়া-সাতকানিয়া আংশিক) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৪১১ জন। এরমধ্যে এক লাখ ২৯ হাজার ২৬৩ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ২৮ দশমিক ২২ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১৫৭টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব (ঈগল)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন (নৌকা) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৫২ ভোট। মুহাম্মদ আলী হোসাইন (মোমবাতি) পেয়েছেন ৩৬২ ভোট। মোহাম্মদ ছালেম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৩৮০ ভোট। মোহাম্মদ হারুন (মিনার) পেয়েছেন ২৯৪ ভোট। মুহাম্মদ সোলাইমান কাসেমী (হাতঘড়ি) পেয়েছেন ১৫০ ভোট। মো. জসিম উদ্দিন (ছড়ি) পেয়েছেন ৮৬ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৭০ হাজার ৭৭৫ জন। এরমধ্যে এক লাখ ২৯ হাজার ২২৩ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। অর্থাৎ ভোট পড়েছে ৩৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। বেসরকারি ফলাফলে ১১৪টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিতে ৫৭ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান (ঈগল)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ কবির লিটন (ট্রাক) পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট। অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে আব্দুল মালেক (চেয়ার) ৫০৩ ভোট। আশীষ কুমার শীল (কুঁড়েঘর) পেয়েছেন ৩১১ ভোট। এম জিল্লুল করিম শরীফি (ডাব) পেয়েছেন ৮৪ ভোট। মু. মামুন আবছার চৌধুরী (আম) পেয়েছেন ১০৬ ভোট। মো. মহিউল আলম চৌধুরী (মোমবাতি) পেয়েছেন ১১২৫ ভোট। মো. খালেকুজ্জামান (বেঞ্চ) পেয়েছেন ২৯৩ ভোট। মো. শফকত হোসাইন চাটগামী (মিনার) পেয়েছেন ১১৪ ভোট।
চস/স