আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সেন্টমার্টিন সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা আক্রমণ করব না। তবে আমাদের প্রস্তুতি আছে।’
আজ শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি ও ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে মর্টার শেল ও ভারী গোলার বিকট শব্দে কেঁপে উঠছে সেন্টমার্টিন। এমনকি টেকনাফ সীমান্তের খুব কাছে চোখে পড়ছে মিয়ানমারের টহল জাহাজও।
এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি, এটা দুঃখজনক। আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা এখনই আক্রমণ করব না, কিন্তু আমাদের প্রস্তুতি আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কিছু সংঘর্ষ হচ্ছে। ৫৪টা কমিটি রয়েছে। এদের সাথে কারো মিল নেই। রাখাইন- আরাকান বিদ্রোহীরা প্রকাশে বিদ্রোহ করে যাচ্ছে। ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জন্য আমরা যদি সাফার করি, সেটাও তো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, দুঃখজনক। জাতিসংঘ এখন নখদন্তহীন। তাদের কথা ইসরায়েল শুনে না। বড় বড় দেশগুলো শুনে না।’
এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম উপস্থিত ছিলেন।
চস/স