spot_img

৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, রবিবার
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

সর্বশেষ

চট্টগ্রাম থেকে শতভাগ যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু

কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পর শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। ১৯ দিন বন্ধ থাকার পর আজ বুধবার (১১ আগস্ট) চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন রুটে ছেড়ে গেছে ট্রেন।

সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায় সুবর্ণ এক্সপ্রেস। এরপর সকাল ৯টায় সিলেটের উদ্দেশে ছেড়ে যায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম স্টেশনের ম্যানেজার রতন কুমার চৌধুরী বলেন, করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে শতভাগ যাত্রী নিয়ে সীমিত পরিসরে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। আজ ৫ জোড়া ট্রেন ছেড়ে যাবে। এছাড়া মেইলসহ রাতে আরো ২ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে।

আজ সারাদেশে ৩৮ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন এবং ২০ জোড়া মেইল-কমিউটার ট্রেন চলাচল করবে।

যেসব আন্তঃনগর ট্রেন চলছে: সুবর্ণ এক্সপ্রেস, মহানগর গোধূলি তূর্ণা, মহানগর প্রভাতী/তূর্ণা, তিস্তা এক্সপ্রেস, যমুনা এক্সপ্রেস, কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস, মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, উপকুল এক্সপ্রেস, পারাবত এক্সপ্রেস, জয়ন্তিকা/উপবন এক্সপ্রেস, মেঘনা এক্সপ্রেস, অগ্নিবীনা এক্সপ্রেস, জয়ন্তিকা/উপবন এক্সপ্রেস, পাহাড়িকা/উদয়ন এক্সপ্রেস, সোনার বাংলা এক্সপ্রেস, বিজয় এক্সপ্রেস, পাহাড়িকা/উদয়ন এক্সপ্রেস, হাওর এক্সপ্রেস, একতা এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস, বনলতা এক্সপ্রেস, পদ্মা এক্সপ্রেস, সুন্দরবন এক্সপ্রেস, চিত্রা এক্সপ্রেস, রংপুর এক্সপ্রেস, লালমনি এক্সপ্রেস, নীলসাগর এক্সপ্রেস, রূপসা এক্সপ্রেস, মধুমতি এক্সপ্রেস, তিতুমির এক্সপ্রেস, সাগরদাড়ী এক্সপ্রেস, ঢালারচর এক্সপ্রেস, টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস, সীমান্ত এক্সপ্রেস, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস, বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস এবং পঞ্চগড় এক্সপ্রেস৷
যেসব মেইল, লোকাল ও কমিউটার ট্রেন চলছে- ঢাকা/চট্টগ্রাম, কর্ণফুলী কমিউটার, সাগরিকা কমিউটার, বলাকা কমিউটার, জামালপুর কমিউটার, সুরমা মেইল, তিতাস কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস, মহুয়া কমিউটার, ঢাকা কমিউটার, রকেট মেইল, মহানন্দা এক্সপ্রেস, পদ্মরাগ কমিউটার, উত্তরা এক্সপ্রেস, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস, বিরল কমিউটার, বগুড়া কমিউটার এবং কলেজ ট্রেন।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শুরুতে গত বছরের ২৫ মার্চ প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। দুই মাসের বেশি সময় পর গত বছরের ৩১ মে আট জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন চালু করা হয়। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ঠেকাতে চলতি বছরের ৫ এপ্রিল থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ করা হয়। ৭ সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর ২৪ মে থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এর পর আবারও ২৩ জুন থেকে বন্ধ ছিলো ট্রেন চলাচল৷ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১৫ থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করে৷ পরে ২৩ জুলাই থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

চস/আজহার

Latest Posts

spot_imgspot_img

Don't Miss