রফতানি মেলা, বাণিজ্য মেলা, রফতানিকারকদের সম্মেলন, ক্রেতা-বিক্রেতা মেলা এবং অন্যান্য বাণিজ্য বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ড আয়োজনের মাধ্যমে পূর্বাচলে নবনির্মিত ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে’র সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা আছে বলেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে। মহামারির কারণে উন্নয়নের গতি কিছুটা কমে গেলেও দেশ থেমে থাকেনি, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
সরকার প্রধান বলেন, এই প্রদর্শনী কেন্দ্রটি বছরব্যাপী বিভিন্ন পণ্য-ভিত্তিক মেলার স্থায়ী ভেন্যু হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আর এখন থেকে এখানেই স্থায়ী প্লাটফর্মে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হবে।
সরকার ২০১৫ সালে রাজউকের পূর্বাচলে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর অনুকূলে প্রথমে ২০ একর এবং পরে আরও ৬ দশমিক ১ একর জমি বরাদ্দ দেয়। সেখানে চীন সরকারের প্রকল্প সহায়তায় সকল প্রকার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত এই সুপরিসর এক্সিবিশন সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। এই সেন্টারটি নির্মাণে জমির মূল্যসহ মোট ব্যয় হয়েছে ৮১৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীন সরকার ব্যয় করেছে ৫২৬ কোটি টাকা।
চস/আজহার